ওবিচুয়ারি টু বেঁচে থাকা
--------------------------------------
সুদীপ ব্যানার্জী
head>
<script async src="//pagead2.googlesyndication.com/pagead/js/adsbygoogle.js"></script> <script> (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({ google_ad_client: "ca-pub-4286055196262572", enable_page_level_ads: true }); </script>
- || এক ||
এখানে আমরা কাঁদতেই এসেছি।ফাঁসির দাবিতে নয়।সে কোন পাতালিক উপপাতালিক স্মৃতিস্তরে লেপ্টে আছে রোজকার আঁচ বাঁচিয়ে।নিষ্কাশন যন্ত্র চলছে বিবেকের ফোঁটা আঁকা চন্দনছবিতে।
খুব শিশু কিছু মুখ ঘিরে ধরছে আধুনিক স্টেইনগান।পোয়াটাক্ প্রাচীন ঘি মাখছি শরীরে।চেনা ছবিতে ফ্ল্যাশ্ অনভ্যাসে।এই প্রক্রিয়ায় বাপকে পুড়িয়েছি।মায়ের মৃতদেহ সঁপে দিয়েছিকাঠকয়লার ছায়াতে।আর ঐ শিশুগুলো শুধুই ছবি মিডিয়ার।সিরিয়া বলতে পারো।সন্তোষপুরও।আমি জিভ কাটছি ঐদিকে তাকিয়ে ফেলায়।
|| দুই||
নদীর ভাঙন রুখতে একজীবন বালির বস্তা বুঝি।ভাঙছে এপার।বাড়ছে ওপার।তুমি মূর্তিভাঙার লজ্জা ঢাকছ,আমি নদীর।কাচের চুড়ি ভাঙলে হাত কাটে,রক্ত ঝরে।এতে চমকানোর কিছু নেই সোনা।সেক্সি ছবি।ভগবান হতে হতে রাজা ধুলো হয় আর ধুলো রাজা হয়ে দেহজ আদল টাঙিয়ে সিনা উঁচু করে দাঁড়ায়।প্রতিক্রিয়ারূপ এ গতিসূত্র তো দৈনিক লালাঝরা সোপ্ অপেরা।
||তিন||
দরিয়ায় কেও মেঘ কি দেখে নি?
তুফান পাড়ি সকালজোড়া?
মাছের চোখে লক্ষ্য স্থির।
পলক পড়েছে একবারই।
সমান্তরালে ভাসছে যা--- আমার না!
নিখুঁত আড়াল ঢাকছে গা।
উদোম যদি ঢেউয়ের কাঁপন,
আপন তবে হাওয়ার নাচন।
স্রোতের পাশে স্রোতের মা--
জলছবিরা হেঁটে যা।
দরিয়াজুড়ে উড়ছে পাখি।
জীবন মানে ঢেকে রাখি।
নৌকা চলে যাওয়ার ছলে,মাছ গেঁথেছে পূর্বদিক।
তলিয়ে গেলে দাওয়ার তলে,শূণ্য লাগে দিগ্বিদিক।।
head>
<script async src="//pagead2.googlesyndication.com/pagead/js/adsbygoogle.js"></script> <script> (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({ google_ad_client: "ca-pub-4286055196262572", enable_page_level_ads: true }); </script>
|| চার ||
জটিল ম্যাপ খুলে অবস্থান চিহ্নিত করতে ভালই লাগে। নির্ভাঁজ বিছানায় একলাটে আঁকিবুকি।জ্যান্তই।দূরে নিভন্ত রাস্তার আলো ভূমিকা ভাবছে।
দিন অথবা, জীবনের।জানি,কিছু কোটেশন পেলে তুমি আজও লিখে রাখতে ডায়রিতে!পলাশের রঙ যতোটা লাল হ'লে মনে হয় দাবানল,ছোপাতে চাইতে আমার ছবিতে আনকোরা সে অবিকল।বুক থেকে কিছু রক্তের ফোঁটা মিশিয়ে অশ্রুজলে,বিছানায় তুমি কিছু রেখার মোচড়ে তিনদিক জল একদিক স্থল নিয়ে জেগে ওঠো।
ভোর হলে নতুন ভূগোলে মাতবো।
|| পাঁচ ||
রাত নামুক, হাত ধরবো। চোখে আলো পড়লে কষ্ট হয় আজকাল।সারা সকাল ভরা দুপুর।শেষ হচ্ছে না বিকেল।হাপুস অপেক্ষায় সিগারেট প্যাকেট শেষ।
দস্যিছানা লাফিয়ে বুকের আদর কাড়ে।আছড়ে পড়ে চোখের কোলে নায়াগ্রা। সায়েন্স পড়িনি।মধ্যমেধা প্রতিসরণের সূত্র মানে।সরল রেখায় ভাল কপাল খোলে ।বিক্ষিপ্ত বৃষ্টিপাত।কম অন্ধকার।কম আলো।
আম্পায়ারদ্বয় হ্যারিকেন জ্বালো।গ্লোরি হ্যালেলুযা।
থার্মোমিটারে মুখ দেখছি।অন্ধ কবিতার আলোয় ছুঁৎমার্গ।দেহবল্লরী রাতেই জাগে।ফুটবল বিশ্বকাপ।ব্রাজিল? না ওজিল?ভার্জিল ওদের বাপ।কেরোসিন রেশনে আর দেবে না।দিনের বেলা মশাল জ্বলে।
প্লাস্টার খসে পড়া শহীদ মিনারে প্রেমপত্র।মোমবাতির আলো কবিতা পাঠের নিষেকে ভূমিষ্ঠ।সঞ্জয় কিছু লাইন লাইভ টেলিকাস্ট কর স্ক্রিনে।জোছনা খায় না রাতে পাখি।হাত ধরেছি মানে অন্য অাধার ছোঁবে না
আঁধার।মানিনা। এ প্রস্তাবনা পাল্টাক।
----------------------------------------
head>
<script async src="//pagead2.googlesyndication.com/pagead/js/adsbygoogle.js"></script> <script> (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({ google_ad_client: "ca-pub-4286055196262572", enable_page_level_ads: true }); </script>