দুচুমুক কবিতাই হয়ে যাক

প্রতিশ্রুতি তোমাকে
নিরীহ প্রশ্নে যন্ত্রণা পেতে ভাল লাগছে
আসলে ওদের মতো করে ভাববো,
খুব রোদে পোড়া ত্বক কালো করে,
চুমু খাব শুকনো সর্দি,ময়লা জমা গালে --
এ ছবি সিলমোহর হয়,
ছড়িয়ে পড়ে সাদা পায়রা ওড়ানো উদ্বোধনে...
খাঁচা থেকে বেরিয়ে সব ভুলে যাই
যে ব্যথার কথা তুমি বললে
গতজন্মের গল্পের চেয়েও সুন্দর সে বিলাস!
আদতে এরা বিব্রত করে না...
কবিতা ঈশ্বরীকে
নি:স্ব আলোতে ভাসা
আধাবুলি শিশুখেলা
অভিমানীনী ঈশ্বরী
আধ্যাত্মিক পরোয়ানায়
মুক্তি আনাও আবার...
সুরঞ্জনা, তুমি চেনা বিছানায়
ঠিকানা লিখে দাও "অবন্তীনগর"
পরিচয় ঘেঁটে ঘুঁটে উলু,মোমবাতির আদলে
মিনার উঠুক মাথা তুলে...
মন্ত্রের শব্দ বিঞ্জান হলে'
দু'টো জবা ফোটে পদতলে...
সুরঞ্জনা, তুমি মুঠো ভরা হাত ছেড়ে দিও না...
সকাল নিভে গেছে
ফুলকির সন্ধানী আগুনে ঝলসে...
আনাগোনা খোলা জানলার কপাটে
দোলে না দোলে না চোখ ঋতুবন্ধে...
এ মেট্রোতে সব শহুরে পাখালি
পালক খুলে মূর্তি হও চিরদিন...
আলোর ভাষা শিখে, গাও গোত্রহীন দেবীখেলা...
সুরঞ্জনা, যুবকের হাত ছেড়ে দিও না...
সুদীপ ব্যানার্জী
contact- sudip
google.com, pub-4286055196262572, DIRECT, f08c47fec0942fa0